History of English literature:
ইংরাজি সাহিত্যের ইতিহাস: চসার সমকালীন কবি―
ইংরাজি সাহিত্যের ইতিহাস: চসার সমকালীন কবি―
John Wyclif: জন উইক্লিফ: (১৩২৪-১৩৮৪)
চতুর্দশ শতকে ইংরাজি সাহিত্যের একজন শক্তিশালী কবি ছিলেন জন উইক্লিফ। তিনি তাঁর সরল ও চলিত ভাষার বক্তৃতার জন্য সাধারণ মানুষের কাছে খুবই জনপ্রিয় ছিলেন। চসারের মতো অভিজাতদের জন্য সাহিত্য সৃষ্টির কথা তিনি ভাবতেন না। বরং তাঁর আগ্রহ ছিল সাধারণ ও খেটে খাওয়া মানুষের প্রতি। তাঁর প্রতিভা তাঁকে "ইংরাজি গদ্যের জনক" বা “father of English prose” উপাধি নিয়ে আসে।
উইক্লিফ বাইবেলের নিউ টেস্টামেন্ট ইংরেজিতে অনুবাদ করেন। যদিও তিনি কাজটি সম্পূর্ণ করতে পারেননি, শেষ করেন তাঁর শিষ্য Nicholas of Hereford. বাইবেলটি অনুবাদ করা হয় ল্যাটিন ভাষা থেকে এবং ১৩৮৮সালে John Purvey, উইক্লিফের আরেক শিষ্য, সেটিকে পুনর্মুদ্রণ করেন।
উইক্লিফের কাব্য সাধারণ মানুষের জন্য রচিত হলেও, বর্তমানে তা সাধারণ মানুষের কাছে ততটা জনপ্রিয় নয়। কিছু গবেষকের মাঝেই তাঁর কাজ বরেণ্য। তাঁর বাইবেলের অনুবাদ বিভিন্ন মানুষের দ্বারাই ইংল্যান্ডে পুনরায় লিখিত হয় এবং কিছু প্রাচীন শব্দ বদলে দেওয়া হয়। যদিও উইক্লিফের এই প্রয়াস ইংরাজি সাহিত্যকে বিশ্ব সাহিত্যের দরবারে এক নবতম আঙ্গিকে মেলে ধরেছেন।
উইক্লিফ বাইবেলের নিউ টেস্টামেন্ট ইংরেজিতে অনুবাদ করেন। যদিও তিনি কাজটি সম্পূর্ণ করতে পারেননি, শেষ করেন তাঁর শিষ্য Nicholas of Hereford. বাইবেলটি অনুবাদ করা হয় ল্যাটিন ভাষা থেকে এবং ১৩৮৮সালে John Purvey, উইক্লিফের আরেক শিষ্য, সেটিকে পুনর্মুদ্রণ করেন।
উইক্লিফের কাব্য সাধারণ মানুষের জন্য রচিত হলেও, বর্তমানে তা সাধারণ মানুষের কাছে ততটা জনপ্রিয় নয়। কিছু গবেষকের মাঝেই তাঁর কাজ বরেণ্য। তাঁর বাইবেলের অনুবাদ বিভিন্ন মানুষের দ্বারাই ইংল্যান্ডে পুনরায় লিখিত হয় এবং কিছু প্রাচীন শব্দ বদলে দেওয়া হয়। যদিও উইক্লিফের এই প্রয়াস ইংরাজি সাহিত্যকে বিশ্ব সাহিত্যের দরবারে এক নবতম আঙ্গিকে মেলে ধরেছেন।
John Mandeville: জন মান্ডেভিল―
১৩৫৬ সালে ইংল্যান্ডের পাঠক মহলকে আচ্ছন্ন করে একটি বই যার নাম, Voyage and Travail of Sir John Maundeville., যা একেবারে চলিত ভাষায় লেখার ফলে সাধারণ মানুষের মনে প্রভাব ফেলে।
এই বইটির আসল লেখককে নিয়ে বেশ জল্পনা ছিল গবেষকদের মধ্যে। কিন্তু বর্তমানে এটি প্রমাণিত যে মান্ডেভিল ওডোরিক, মার্কোপোলো এবং অন্যান্য লেখকদের লেখা থেকে সংগৃহীত। মৌলিক লেখাটি আসলে লেখা ছিল ফ্রেঞ্চ ভাষায়, যা পরবর্তী কালে ল্যাটিন, ইংরাজি অন্যান্য ভাষায় অনূদিত হয়। যে ভাষাতেই অনূদিত হোক না কেন কাব্যটি তার সাহিত্য গুণের জন্য সর্বত্র প্রশংসিত হয়।
বর্তমানে মান্ডেভিলের পাণ্ডুলিপির ৩০০কপি সারা পৃথিবীময় ছড়িয়ে রয়েছে। একজন ভালো পাঠক দু থেকে তিন ঘন্টায় এই বইটির রসাস্বাদন করতে পারেন। চতুর্দশ শতকের সমাজ ও সংস্কৃতির এটি একটি জ্বলন্ত নথি।
এই বইটির আসল লেখককে নিয়ে বেশ জল্পনা ছিল গবেষকদের মধ্যে। কিন্তু বর্তমানে এটি প্রমাণিত যে মান্ডেভিল ওডোরিক, মার্কোপোলো এবং অন্যান্য লেখকদের লেখা থেকে সংগৃহীত। মৌলিক লেখাটি আসলে লেখা ছিল ফ্রেঞ্চ ভাষায়, যা পরবর্তী কালে ল্যাটিন, ইংরাজি অন্যান্য ভাষায় অনূদিত হয়। যে ভাষাতেই অনূদিত হোক না কেন কাব্যটি তার সাহিত্য গুণের জন্য সর্বত্র প্রশংসিত হয়।
বর্তমানে মান্ডেভিলের পাণ্ডুলিপির ৩০০কপি সারা পৃথিবীময় ছড়িয়ে রয়েছে। একজন ভালো পাঠক দু থেকে তিন ঘন্টায় এই বইটির রসাস্বাদন করতে পারেন। চতুর্দশ শতকের সমাজ ও সংস্কৃতির এটি একটি জ্বলন্ত নথি।



